একইভাবে সোনালী ব্যাংক চৌগাছা শাখার একজন কর্মচারীও নমুনা দেওয়ার পর প্রতিবেদনে আসার আগ পর্যন্ত অফিস করেছেন। এছাড়া তিনি নিজের নাম না দিয়ে অন্য একটি নাম ব্যবহার করেছেন বলে অভিযোগ করেছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
চৌগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা লুৎফুন্নাহার বলেন, “ব্র্যাকের পুড়াপাড়া শাখার ব্যবস্থাপক ও সোনালী ব্যাংক চৌগাছা শাখার একজন কর্মচারী নমুনা দেওয়ার তিন দিন পর তাদের পরীক্ষার প্রতিবেদন আসে। পজিটিভ আসার খবর তাদের জানানোর সময় বুধবার সকাল ১০টার পর তারা অফিস করছিলেন।
“ব্র্যাককর্মী যে মোবাইল ফোন নম্বরটি দিয়েছিলেন সেটি দীর্ঘসময় ধরে বন্ধ ছিল। ফলে তাকে চিহ্নিত করতে সময় লেগেছে। সোনালী ব্যাংকের কর্মী নিজের মোবাইল ফোন নম্বর দেননি। তিনি তার মোবাইল নম্বরের জায়গায় হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মোবাইল নম্বর এবং নিজের নাম না দিয়ে ‘মমতাজ আলী’ নামটি ব্যবহার করেছেন। ফলে তাকে ট্রেস করা সম্ভব হচ্ছিল না। পরে সাংবাদিকদের সহায়তা নিয়ে তাদের দুইজনকে শনাক্ত করা হয়।”