যশোরের শীর্ষ মাদক কারবারী হেরোইন, গাঁজা ফেন্সিডিল আড়তদার খ্যাত শহরের রায়পাড়ার বেবি আটক হয়েছে।
রবিবার সকাল আনুমানিক ৭ টা থেকে ৮ টার মধ্যে নিজ বাড়ীতে আত্মগোপন করে থাকা অবস্থায় তাকে পুলিশ আটক করে। এর আগে
চাঁচড়া ফাড়ী পুলিশ তার পুত্রকে মুজিব সড়কের পার্শ্ববর্তী হাজী মুকুলের বহুতলা ভবনের পাশ থেকে সকাল আনুমানিক সোয়া সাতটার
দিকে আটক করে বলে জানা যায়। তবে পুলিশের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোন ব্রিফিং দেওয়া হয়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় সিভিল পোশাকে ফাঁড়ীর দুই পুলিশ প্রথমে গ্যাদা বেবির পুত্র কে আটক করে। এরপর তার দেওয়া তথ্য মতে কোতয়ালি
পুলিশের একটি টিম বেবি কে নিজ বাড়ীর একটি কক্ষ থেকে আটক করতে সক্ষম হয়। পুলিশের ভয়ে সে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন
স্থানে পালিয়ে বেড়াচ্ছিল। প্রচার রয়েছে শীর্ষ মাদক কারবারি গ্যাদাকেও রাজধানী থেকে আটক করেছে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী।
২০১৮ সালের ২৪ মে তৎকালীন এসপি আনিসুর রহমান তালিকাভুক্ত ১৪ মাদক ব্যবসায়ীর নাম প্রকাশ করেন। এরা হচ্ছে চাঁচড়া রায়পাড়ার বেবি খাতুন, রুমা বেগম, শংকরপুর এলাকার তারেক কাজী, চৌগাছার কাবিলপুর গ্রামের শফি মেম্বার, অভয়নগরের বুইকরা গ্রামের কামরুল ও লিপি, বেনাপোল ভবেরবেড় গ্রামের রবিউল ইসলাম, বারপোতা গ্রামের রিয়াজুল ইসলাম, চৌগাছার ফুলসারা এলাকার আশরাফুল, কাবিলপুর এলাকার ইসরাইল হোসেন নুনু, শার্শার আনোয়ার হোসেন আনা, বাদশা মল্লিক ও জাহাঙ্গীর।
এদের ধরতে সে সময়ে শহরে পুলিশ পোষ্টারিং ও প্রেসক্লাব যশোরে সংবাদ সম্মেলন করে। সে সময় এসব মাদক ব্যবসায়ীদের ধরতে ১০
থেকে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত পুরস্কার ঘোষণা করেন করেন এসপি আনিসুর। চাঁচড় রায়পাড়া এলাকার মৃত ওলিয়ার রহমানের মেয়ে বেবি
খাতুন। তাকে ধরিয়ে দিতে পুলিশ ২৫ হাজার টাকা অর্থ পুরস্কার ঘোষনা করে।
এদিকে পুত্রসহ মাদক কারবারি বেবির আটকের সাথে সাথেই আশেপাশের সকল মাদক কারবারি দ্রুত নিজ নিজ বাড়ি বা এলাকা ত্যাগ
করে নিরাপদ দূরত্বে সরে যায়।
পুলিশ জানায় বেবি ও তার স্বজনরা যশোরের বাইরে অবস্থান করে। তবে তারা প্রায়ই যশোরে যাতায়াত করে। বেবি ও গ্যাদা মোষ্ট ওয়ান্টেড
মাদক কারবারী।মালিকুজ্জামান কাকা, যশোর : যশোরের শীর্ষ মাদক কারবারী হেরোইন, গাঁজা ফেন্সিডিল আড়তদার খ্যাত শহরের রায়পাড়ার বেবি আটক হয়েছে।
রবিবার সকাল আনুমানিক ৭ টা থেকে ৮ টার মধ্যে নিজ বাড়ীতে আত্মগোপন করে থাকা অবস্থায় তাকে পুলিশ আটক করে। এর আগে
চাঁচড়া ফাড়ী পুলিশ তার পুত্রকে মুজিব সড়কের পার্শ্ববর্তী হাজী মুকুলের বহুতলা ভবনের পাশ থেকে সকাল আনুমানিক সোয়া সাতটার
দিকে আটক করে বলে জানা যায়। তবে পুলিশের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোন ব্রিফিং দেওয়া হয়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় সিভিল পোশাকে ফাঁড়ীর দুই পুলিশ প্রথমে গ্যাদা বেবির পুত্র কে আটক করে। এরপর তার দেওয়া তথ্য মতে কোতয়ালি
পুলিশের একটি টিম বেবি কে নিজ বাড়ীর একটি কক্ষ থেকে আটক করতে সক্ষম হয়। পুলিশের ভয়ে সে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন
স্থানে পালিয়ে বেড়াচ্ছিল।
প্রচার রয়েছে শীর্ষ মাদক কারবারি গ্যাদাকেও রাজধানী থেকে আটক করেছে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী। ২০১৮ সালের ২৪ মে তৎকালীন এসপি আনিসুর রহমান তালিকাভুক্ত ১৪ মাদক ব্যবসায়ীর নাম প্রকাশ করেন। এরা হচ্ছে চাঁচড়া রায়পাড়ার বেবি খাতুন, রুমা বেগম, শংকরপুর এলাকার তারেক কাজী, চৌগাছার কাবিলপুর গ্রামের শফি মেম্বার, অভয়নগরের বুইকরা গ্রামের কামরুল ও লিপি, বেনাপোল ভবেরবেড় গ্রামের রবিউল ইসলাম, বারপোতা গ্রামের রিয়াজুল ইসলাম, চৌগাছার ফুলসারা এলাকার আশরাফুল, কাবিলপুর এলাকার ইসরাইল হোসেন নুনু, শার্শার আনোয়ার হোসেন আনা, বাদশা মল্লিক ও জাহাঙ্গীর। এদের ধরতে সে সময়ে শহরে পুলিশ পোষ্টারিং ও প্রেসক্লাব যশোরে সংবাদ সম্মেলন করে।
সে সময় এসব মাদক ব্যবসায়ীদের ধরতে ১০ থেকে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত পুরস্কার ঘোষণা করেন করেন এসপি আনিসুর। চাঁচড় রায়পাড়া এলাকার মৃত ওলিয়ার রহমানের মেয়ে বেবি খাতুন। তাকে ধরিয়ে দিতে পুলিশ ২৫ হাজার টাকা অর্থ পুরস্কার ঘোষনা করে। এদিকে পুত্রসহ মাদক কারবারি বেবির আটকের সাথে সাথেই আশেপাশের সকল মাদক কারবারি দ্রুত নিজ নিজ বাড়ি বা এলাকা ত্যাগ করে নিরাপদ দূরত্বে সরে যায়।
পুলিশ জানায় বেবি ও তার স্বজনরা যশোরের বাইরে অবস্থান করে। তবে aতারা প্রায়ই যশোরে যাতায়াত করে। বেবি ও গ্যাদা মোষ্ট ওয়ান্টেড
মাদক কারবারী।