নিজস্ব প্রতিবেদক : ৭নভেম্বর সবকালে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ৪৯তম জাতীয় সমবায় দিবস ২০২০ উদযাপন এবং জাতীয় সমবায় পুরস্কার ২০১৯ প্রদান অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।ঋণ নিয়ে নয়, বরং নিজে উদ্যোগী হয়ে দরিদ্র মানুষকে আত্মনির্ভরশীল দেখতে চান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশে সমবায় ব্যবস্থা গ্রাম-শহর সবক্ষেত্রে অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে। দেশে নিবন্ধিত সমবায় সমিতির সংখ্যা ১ লাখ ৯০ হাজারের বেশি। এর মাধ্যমে কর্মসংস্থান হয়েছে দশ লাখ মানুষের।
জিডিপিতেও এর অবদান শতকরা ১ দশমিক আট নয় ভাগ।দরিদ্র ব্যাক্তিদের ক্ষুদ্র সঞ্চয় এর ব্যবস্থা করবে সরকার ।যে সকল সমবায় বঙ্গবন্ধুর পদাঙ্ক অনুসরন করে দেশের মানুষদের করে এমন সকল সমবায় ব্যবস্থাকে গুরুত্ব দেয়া হবে। দেশে চাষ যোগ্য জমি কম, এ অবস্থায় কৃষি ব্যবস্থাকে আধুনিক করার পাশাপাশি উৎপাদিত পণ্য বাজারজাতকরণের বিষয়গুলো নিয়েও কাজ করছে সরকার।
এসময় দেশের উন্নয়নে বিভিন্ন এলাকায় উৎপাদিত পণ্য কাঁচামাল হিসেবে অর্থনৈতিক অঞ্চলে ব্যবহারে ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।গ্রামাঞ্চলের মানুষকে বাদ দিয়ে দেশের উন্নয়ন সম্ভব না। ৯৭ ভাগ মানুষের কাছে বিদ্যুৎ সুবিধা পৌঁছে দেয়া হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, উন্নত হয়েছে সব ধরনের যোগাযোগ ব্যবস্থাও।অনুষ্ঠানে কৃষি, দুগ্ধ, মৎস্য, যুবসহ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ১০ প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিকে জাতীয় সমবায় পুরস্কার ২০১৯ এ ভূষিত করা হয়।