বরিশালের মেঘনা নদীতে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে পুলিশ ও মৎস্য কর্মকর্তার ওপর হামলার ঘটনায় ৩১২ জেলেকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে।
হিজলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. ইউনুস মিয়া বন্ধন টিভিকে জানান, বুধবার (১২ অক্টোবর) বিকেলে বরিশালের মেঘনা নদীর হিজলা লঞ্চঘাট থেকে মা ইলিশ রক্ষায় অভিযানে গেলে জেলেদের হামলায় উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ও পুলিশসহ ২০ জন আহত হন। এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার (১৩ অক্টোবর) দুপুরে করা মামলায় ১২ জন নামধারী ও অজ্ঞাতনামা আরও তিনশ জনকে আসামি করা হয়েছে। আসামিদের বিরুদ্ধে সরকারি কাজে বাধা এবং হামলা করে গুরুতর ও সাধারণ জখম করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
হিজলা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ফরিদুল ইসলাম বাদী হয়ে এ মামলা করেন। হামলার পর নামধারী নয় আসামিকে গ্রেফতার, একটি ট্রলার ও জাল জব্দ করা হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
আরও পড়ুন: খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ ভবনের ছাদ ধসে, ২জন নিহত
হিজলা উপজেলার সিনিয়র মৎস অফিসার এমএম পারভেজ বলেন, ‘বুধবার (১২ অক্টোবর) বিকেলে হিজলা লঞ্চঘাট থেকে থানা পুলিশের ১৬ জন সদস্য নিয়ে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান শুরু করি। টিম নিয়ে রাতে মেঘনা নদীর মাঝামাঝি এলাকার খালিশপুরে পৌঁছাই। তখন আমরা দেখি অসংখ্য নৌকা দিয়ে মা ইলিশ শিকার চলছে। তখন একটা নৌকাকে ধাওয়া করি। এ সময় হঠাৎ নৌকায় থাকা জেলেরা আমাদের ওপর বাঁশ ও লাঠি দিয়ে হামলা শুরু করে। হামলায় যোগ দিতে আশপাশের নৌকাগুলোও আসতে শুরু করে। এ সময় পুলিশ সদস্যরা দুই রাউন্ড ফাঁকা গুলি করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। পরে হামলাকারী নৌকার নয়জন জেলেকে আটক করা হয়। এ সময় নৌকা ও জাল জব্দ করা হয়। হামলায় এক পুলিশ সদস্য গুরুতর আহতসহ ১৬ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। আমিসহ মৎস্য অধিদফতরের চার কর্মচারী সবাই কমবেশি আহত হয়েছি। গুরুতর আহত পুলিশ সদস্য হাসপাতালে ভর্তি আছেন। এ ছাড়া বাকি সবাই প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।’
বরিশালের মেঘনা নদীতে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে পুলিশ ও মৎস্য কর্মকর্তার ওপর হামলার ঘটনায় ৩১২ জেলেকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে।
হিজলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. ইউনুস মিয়া বন্ধন টিভিকে জানান, বুধবার (১২ অক্টোবর) বিকেলে বরিশালের মেঘনা নদীর হিজলা লঞ্চঘাট থেকে মা ইলিশ রক্ষায় অভিযানে গেলে জেলেদের হামলায় উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ও পুলিশসহ ২০ জন আহত হন। এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার (১৩ অক্টোবর) দুপুরে করা মামলায় ১২ জন নামধারী ও অজ্ঞাতনামা আরও তিনশ জনকে আসামি করা হয়েছে। আসামিদের বিরুদ্ধে সরকারি কাজে বাধা এবং হামলা করে গুরুতর ও সাধারণ জখম করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
হিজলা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ফরিদুল ইসলাম বাদী হয়ে এ মামলা করেন। হামলার পর নামধারী নয় আসামিকে গ্রেফতার, একটি ট্রলার ও জাল জব্দ করা হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
হিজলা উপজেলার সিনিয়র মৎস অফিসার এমএম পারভেজ বলেন, ‘বুধবার (১২ অক্টোবর) বিকেলে হিজলা লঞ্চঘাট থেকে থানা পুলিশের ১৬ জন সদস্য নিয়ে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান শুরু করি। টিম নিয়ে রাতে মেঘনা নদীর মাঝামাঝি এলাকার খালিশপুরে পৌঁছাই। তখন আমরা দেখি অসংখ্য নৌকা দিয়ে মা ইলিশ শিকার চলছে। তখন একটা নৌকাকে ধাওয়া করি। এ সময় হঠাৎ নৌকায় থাকা জেলেরা আমাদের ওপর বাঁশ ও লাঠি দিয়ে হামলা শুরু করে। হামলায় যোগ দিতে আশপাশের নৌকাগুলোও আসতে শুরু করে। এ সময় পুলিশ সদস্যরা দুই রাউন্ড ফাঁকা গুলি করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। পরে হামলাকারী নৌকার নয়জন জেলেকে আটক করা হয়। এ সময় নৌকা ও জাল জব্দ করা হয়। হামলায় এক পুলিশ সদস্য গুরুতর আহতসহ ১৬ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। আমিসহ মৎস্য অধিদফতরের চার কর্মচারী সবাই কমবেশি আহত হয়েছি। গুরুতর আহত পুলিশ সদস্য হাসপাতালে ভর্তি আছেন। এ ছাড়া বাকি সবাই প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।’