1. doorbin24bd@gmail.com : admin2020 :
  2. reduanulhoque11@gmail.com : Reduanul Hoque : Reduanul Hoque
April 27, 2025, 1:07 pm

সাগর কান্দী ইউনিয়নের উন্নয়নের জন্য মোঃ আলীম মন্ডল -কে চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায় জনসাধারণেরা

  • প্রকাশিত : শনিবার, মার্চ ৬, ২০২১
  • 339 বার পঠিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : পাবনা জেলার সুজানগর উপজেলা আমিন পুর থানাধীন সাগর কান্দী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মোঃআলিম মন্ডল কে চায় দলীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ জনগণ চেয়ারম্যান হিসাবে। এদিকে সময় ঘনিয়ে আসার সাথে সাথে সাগর কান্দী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী সম্ভাব্য দৌড় ঝাপ শুরু করেছেন। বিশেষ করে মোঃ আলীম মন্ডল চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়ার আগ্রহ নিয়ে সাধারণ মানুষের মাঝে সাড়া ফেলেছে ব্যাপক ভাবে। চায়ের দোকান, পাড়া মহল্লা, মাঠঘাট, হাটবাজার সর্বত্র সাধারণ মানুষের মাঝে চলছে সরগরম আলোচনা।
সম্ভাব্য প্রার্থীরা নিজ যোগ্যতা যাচাইয়ের জন্য তৎপরতা শুরু করেছেন। দলীয় নেতা-কর্মীদের মতে, দলমত নির্বিশেষে সাধারণ মানুষ চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায় আলিম মন্ডলকে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ১০ং সাগর কান্দির ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে সাধারণ মানুষের মধ্যে তার আকাশচুম্বি যে জনপ্রিয়তা রয়েছে তাতে যোগ্য প্রার্থী মোঃঃ আলিম মন্ডল । দল ও জনগণের অধিকার রক্ষায় তিনি একজন নিবেদিত প্রাণ। তৃণমুল নেতাকর্মিদের সঙ্গে থেকে এখনও সাধারণ মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন তিনি। মোঃঃ আলিম মন্ডল এর সিদ্ধান্ত দলীয় নেতাকর্মী ও জনগণের ওপর। তাকে সাগর কান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসাবে চান সাধারণ মানুষ।
বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ধারাকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধ সাধারণ মানুষকে সাথে নিয়ে নিরলস ভাবে কাজ করছেন তিনি। বিশিষ্ট সমাজসেবক। বিশিষ্ট সমাজসেবক হিসেবে সকলের কাছেই সুপরিচিত একজন নেতা। মানুষের সেবা করাই জীবনের লক্ষ্য ও একমাত্র আশা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মোঃ আলীম মন্ডল এর সারা জীবন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের আর্দশ নিয়ে রাজনীতি করেছেন তিনি। সাধারণ মানুষের সেবক হয়ে রাজনীতিতে সার্বিক উন্নয়নে সব সময় যুবকদের পাশে থাকার ইচ্ছা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আলীম মন্ডল এর। তিনি ছোটবেলা থেকেই মানুষের সেবা করার চেষ্টা করে আসছেন। জীবনের বাকি সময়েও মানুষের সেবা করেই থাকতে চাই।
পাবনা -২ আসনের সংসদ সদস্য ফিরোজ কবির এমপির একজন সৎ সাহসীকতার রাজনৈতিক দলের কর্মী হিসেবে সকলের কাছেই সুপরিচিত আলীম মন্ডল ।সুজানগর উপজেলার চেয়ারম্যান শাহিনুজ্জামান শাহিন এর খুব কাছের ও ভালো বাসার মানুষ আলীম মন্ডল। তিনি গরীবের বন্ধু ও সমাজ সেবক, অসহায় ও ছিন্নমূল মানুষের প্রতি আন্তরিকতার সাথে কাজ করে চলছেন। তাই সকলেই ধর্মবর্ণ নির্বিশেষে আপনজন হিসাবে চিনেন ও জানেন এই জনদরদী চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আলীম মন্ডল। তিনি রাজনীতি করেন মানুষের জন্য। যেমন বৈশ্বিক করোনা মহামারির প্রাক্কালে সরকারের সহযোগিতার পাশাপাশি তিনি ছিলেন সাধারণ মানুষের পাশে। পাবনা –২আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য ফিরোজ কবির এমপির নেতৃত্বে হতদরিদ্র পরিবারের পাশে ছিলেন তিনি। যুব সমাজের আইকন তরুণ সমাজের ভালো বাসার মানুষ সুজানগর উপজেলার চেয়ারম্যান শাহিনুজ্জামান শাহিন এর একজন সৎ সাহসীকতার কর্মী হিসেবে পর্যাপ্ত খাদ্য সহযোগিতা নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিল তিনি। মানবকিতাবোধ সকলের প্রসংশা কুড়িয়েছে তিনি। করোনা মহামারির শুরু থেকে অসহায় সুবিধা বঞ্চিত মানুষের পাশে খাদ্য সহায়তা নিয়ে দাঁড়িয়েছেন।
চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আলীম মন্ডল আমাদেরকে বলেন, আমি মানুষের পাশে দাঁড়ানোকে সর্বোচ্চ রাজনীতি বলে মনে করছি। আমি মনে করি আমার প্রিয় নেতা ফিরোজ কবির এমপি ও উপজেলা চেয়ারম্যান শাহিনুজ্জামান শাহিন ভাইএর হাতকে শক্তিশালী করতে আমার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। করোনাভাইরাসের কারণে বরমী ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় কর্মহীন হয়ে পড়েছিল হাজার হাজার মানুষ। বিশেষ করে খেটে খাওয়া নিন্ম আয়ের লোকজন সবচে বেশি ভোগান্তিতে ছিলো । যারা দিন এনে দিন খেতেন এমন মানুষজন খাদ্য সংকটে পড়েছিল বেশিরভাগ।পরে এই করোনাকালে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিল তিনি।তার কর্মীদের দিয়ে এসব খেটে খাওয়া মানুষের ঘরের দরজায় পৌঁছে দেন খাদ্য সহায়তা। তারা প্রথমে এলাকার অভাবি লোকদের চিহ্নিত করেন। পরে রাতের আঁধারে ও খুব ভোরে মানুষজন ঘুম থেকে জেগে ওঠার আগেই ওইসব নিন্ম আয়ের লোকদের দরজার সামনে পৌঁছে দিচ্ছেন খাদ্য সামগ্রী।তাই সকল প্রকার জনসমাগম ও ভিড় এড়িয়ে তিনি নিজে ও কর্মীরা রাত পোহানোর আগেই খুব ভোরে কর্মহীন, অসহায় ও নিন্ম আয়ের লোকদের ঘরের দরজার সামনে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছেন।
মোঃ আলীম মন্ডল মানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে এখন পরিচিত।সেই ধারাবাহিকতায় করোনা যুদ্ধেও এখন সক্রিয় অবস্থানে তিনি।খাদ্য সংকটে থাকা এসব মানুষের পাশে আশার আলো হয়ে দাঁড়াচ্ছে তিনি। করোনা প্রাদুর্ভাবের পর থেকেই জরুরি বৈঠক করে মানুষের পাশে দাঁড়োনোর জন্য সিদ্ধান্ত নেয় তিনি। সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। মানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে আলো ছড়াচ্ছে আলীম মন্ডল । নিজ উদ্যোগে খেটে খাওয়া মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়ে তুলে দিয়েছিলো খাবার। আর তাদের সচেতনতায় দিচ্ছেন মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, সাবান।
সকল জনগণের সাথে রয়েছে তার খুব ভাল যোগাযোগ। এবং দলের দুঃসময়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল বলে জানা গেছে।তার রাজনৈতিক যোগ্যতার পরিচয় ও দক্ষতার তৃণমূলের একজন কর্মী থেকেই আজকে বরমী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে যোগ্য। সততার সঙ্গে রাজনীতি করে আসছে তিনি।দলের ত্যাগী নেতা হিসেবে চেয়ারম্যান পদে দেখতে চায় জনগণ। জানা গেছে, আওয়ামীলীগের রাজনৈতিক দলের জন্য সে সর্বোচ্চ ত্যাগ করতেও প্রস্তুত।জানা গেছে, দলের দুঃসময়ের একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা ছিল পালন করছিলেন তিনি ।তিনি দলের নেতাকর্মীদের মূল্যায়ন করতে শিখেছেন।পারিবারিক ভাবে যারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারন করেন ও নিজেকে সেই হিসেবে গড়ে তুলতে পারে, তাদেরকেই পছন্দ করেন তিনি।জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও নেত্রী শেখ হাসিনার রাজনীতির আদর্শ ধরে রাখবে বলে জানিয়েছেন নেতাকর্মীরা।
জানা গেছে, মানুষের প্রিয় নেতা এর দলীয় নেতা-কর্মীদের দ্বারা কোন মানুষের কোনো ক্ষতি হয়নি চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আলীম মন্ডল এর দ্বারা । সে নিজেকে সব সময় সধারণ মানুষেরই একজন মনে করে।তার নেতাকর্মীরা সাধারণ মানুষের পাশে থেকে তাদের সব ধরনের সহায়তা দেয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছেন।তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত সৈনিক। এবং তরুণ প্রজন্মের বাতিঘর। তিনি বরমী ইউনিয়নের জনগণের গৌরব। তিনি নৈতিক গুণসম্পন্ন দক্ষ সাংগঠনিক শক্তির অধিকারী, ব্যক্তিত্বসম্পন্ন একজন মানবিক নেতা ও নিবেদিত প্রাণ। তিনি তাঁর রাজনৈতিক কর্মতৎপরতা, প্রগতিশীল চিন্তাভাবনা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারণকারী, সৃষ্টিশীল কাজে উদ্যোগী, অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপোষহীন, এবং সামাজিক ন্যায়পরায়ন ব্যক্তি হিসেবে আজকের এই সময়ে একজন যোগ্য চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীর উদাহরণ।তাঁর নেতৃত্বদানের ক্ষমতা, নেতৃত্বের গুনাবলী, সৎচ্চরিত্রাবলী এবং রাজনৈতিক জীবনের বিশাল কর্মযজ্ঞই প্রমাণিত করে তিনি রাজনৈতিক মাঠের একজন কর্মদক্ষ নেতা। সে ছাত্রাবস্থা থেকেই জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক জীবনের আদর্শকে লালন করে তিনি তাঁর রাজনৈতিক জীবন গড়েছেন।
তিনি জামাত-বিএপির জুলুম অত্যাচারকে সহ্য করেও এখনো পর্যন্ত সাগর কান্দি ইউনিয়নের সকল নেতাকর্মীদের একত্রিত রাখতে পেরেছেন।তাঁর নৈতিক গুনাবলী অসাধারণ। তাঁর এই নৈতিক গুনাবলীর জন্যই আজকের রাজনীতির মাঠে তিনি একজন জননন্দিত, জনপ্রিয় নেতা হিসেবে সকলের নিকট পরিচিত। তাঁর এই জনপ্রিয়তা থাকার পরও তিনি কখনো ক্ষমতার অপব্যবহার করেনি, অহংকার করেননি।অনেকজনের সঙ্গে আলাপকালে তারা বলেন, এমন একজন নেতার কর্মী হতে পেরে আমাদের অহংকার হয়, আমরা গর্ব করি।
উনারা আরও বলেন, তার নিকট যেকোনো সাধারণ নাগরিক যেকোন ধরনের সহযোগীতার জন্য তাঁর নিকট স্মরনাপন্ন হলে তিনি তাদেরকে শূন্য ফিরিয়ে দেননি। তিনি করে দেন তাঁর সহযোগিতা।একজন মানবিক ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক নেতা হিসেবে পরিচিত।তিনি তরুণ প্রজন্মকে গুরুত্ব দিয়েছেন।তিনি দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে কখনো দলএবং দলের নেতাকর্মীর সাথে বিশ্বাস ভঙ্গ করেননি। তাঁর দলের প্রতিটি সদস্যকে নিজের পরিবারের মতো করেন। তিনি সাগরকান্দি ইউনিয়নের এ প্রান্ত থেকে ঐ প্রান্তে আওয়ামীলীগের মিছিল মিটিং এবং বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানসহ উন্নয়ন কর্মকান্ডে এবং আওয়ামীলীগ যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্চাসেবকলীগকে সুসংগঠিত করতে সারাদিই ছুটে বেড়ান। রাজনীতিতে তাঁর এই কর্মদক্ষতার নেতৃত্ব এই সমাজের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।সে একজন অসাম্প্রদায়িক নেতা।
হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ খ্রিষ্টান সবার জন্য তাঁর দরজা সব সময় উন্মুক্ত।তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে এবং আওয়ামীলীগ সভানেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ভিশনকে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি একটি শক্তিশালী সংগঠন প্রতিষ্টায় বিশ্বাসী। তাঁর হৃদয়ে বাংলাদেশ, চেতনায় মুক্তিযুদ্ধ, আদর্শে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী।এবং তিনি সরকারের পাশাপাশি নিজ নিজ এলাকায় মানুষকে সাধ্যমত সহায়তা প্রদানের জন্য স্থানীয় বিত্তশালীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি, তাঁর পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য, স্থানীয় সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড সঠিক ও সুচারুভাবে বাস্তবায়নের জন্য, সর্বোপরি শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের যে স্বপ্ন রয়েছে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য এবং প্রতিটি নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের জয়লাভের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছিলেন। তারুণ্যের প্রতীক এ ব্যক্তি তাঁর বয়স ও অভিজ্ঞতা দুটিকেই হার মানিয়েছেন। তাঁর কর্মকান্ডে মনে হয় তিনি এক মহান মানুষ। তার অভিজ্ঞতা রয়েছে অনেক। এসকল সফল মানুষের পেছনে আছে কিছু গল্প, তা অনেকটা রূপকথার মতো। আর সে সব গল্প থেকে মানুষ খুঁজে নেয় স্বপ্ন দেখার সম্বল, এগিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন প্রেরণা।তিনি তার উল্লেখযোগ্য উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রেখে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন।
এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছে।তার দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে সকলের কাছে নিজের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। তার সাথে দলের ভাবমূর্তির উন্নয়ন হয়েছে।তার ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যন্ত নম্র, ভদ্র, সদাহাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ।তাঁর মাঝে কোন অহংকার নেই। নিরহংকারী এই মানুষটি দলমত নির্বিশেষে আজ সকলের কাছে প্রিয়। সর্বোপরি কাজ করছেন সাধারণ মানুষের কল্যাণের জন্য।এই সফল মানুষটি দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে প্রতিটি মানুষের বিপদ আপদে ছুটে যান।তিনি একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার ও দানশীল মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন।তিনি সকল শ্রেণির মানুষের নেতা। মানুষের পাশে সবমসময় ছিল এবং থাকবেন তিনি।তিনি বলেন, আমাদের নেত্রীর নির্দেশ গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থাকতে হবে। আদর্শ আশা বুকে আগলে রাখবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নীতিমালা অনুসরণ করে তিনি সকল আদর্শ মেনে চলছে সকলের মাঝে ভালোবাসা নিয়ে।তাই সে যেন সাগরকান্দি ইউনিয়ন এর চেয়ারম্যান হন এই দাবী জানিয়েছেন নতুন প্রজন্মের নেত ।
নেতা-কর্মি ও সাধারণ জনগণ।নিজের পায় হেঁটে মেধা শ্রম খাঠিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন সাগরকান্দি ইউনিয়নের স্বার্থে, সমাজে আদর্শ নীতিমালা মেনে চলেন তিনি।একাধিক ভাবে নতুন প্রজন্মের নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন আলীম মন্ডল এর আদর্শ নীতিমালা মায়া মমতা ভালবাসা পেয়ে অন্ধ ভক্ত হয়ে পড়েছেন সবাই। তরুণদের উদ্যোগে এ দেশ এগিয়ে চলবে আদর্শ নীতিমালা, বঙ্গবন্ধু স্মৃতি কে অনুসরণ করে।
এদিকে আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ,শ্রমিকলীগ,কৃষকলীগ ও সহযোগী সংগঠনের একাধীক নেতা-কর্মি যানান এখানে কোন স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি পরিবারের সদস্যরা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হতে পারবে না। কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে তৃণমূল সংগঠিত করে তৃনমুল দলীয় নেতাকর্মীদের মাঝে নিজেকে ব্যাপক জনপ্রিয়তা ও সুনাম অর্জন করেছেন চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মোঃ আলীম মন্ডল ।জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী,জেলহত্যা দিবস সহ প্রতিটি জাতীয় প্রোগ্রামকে ইউনিয়নের সবচাইতে বড় প্রোগ্রাম এবং জনসাগম ঘটিয়ে বারবার প্রমাণিত করেছেন সাগরকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে জহিরুল আলীম মন্ডল যোগ্য। সাংগঠনকে শক্তিশালী করে তৃনমূল নেতাকর্মীদের মূল্যয়নের ইতিহাস রচনা করেছেন । দলীয় নেতা-কর্মীদের আস্থা অর্জন করে সবার মনে জায়গা করে নিয়েছেন তিনি। কারো দুরারোগ্য ব্যাধি কিংবা কোনো অসহায় ব্যক্তির সন্তান স্কুলে ভর্তি হতে পারছেন না । এমন ‘দুঃখী খবর’ শুনতে দেরি, ছুটতে দেরি নেই তার ।
সবসময় অসহায় মানুষের সাথেই আছেন বলেই সাগরকান্দি ইউনিয়নের সকল পর্যায়ের মানুষের কাছ থেকে উপাধি পেয়েছেন ‘গরিবের বন্ধু’। নিজের পরিবারের প্রতি খুব একটা নজর নেই তাঁর। সকাল-সন্ধ্যা কেবলই ছুটে বেড়ান মানুষের কল্যাণে।খুঁজে ফিরেন অসহায় মানুষকে। গরীবদের চিকিৎসাসহ অসহায় মানুষের পাশে সব সময় দাঁড়ান। তাঁর আয়ের বেশির ভাগ টাকা তিনি মানুষের কল্যাণে ব্যয় করেন । পাশাপাশি রাজনৈতিক তথা দলের প্রত্যেকটি প্রোগ্রামে যুক্ত আছেন তিনি।সাধারণ মানুষের মধ্যে তার আকাশচুম্বি যে জনপ্রিয়তা রয়েছে বলেই তাকে চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায় জনগণ। প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে তিনি থেকেছেন সামনের সারিতে। দিয়েছেন সফল নেতৃত্ব।দল ও জনগণের অধিকার রক্ষায় তিনি একজন নিবেদিত প্রাণ। জনবান্ধব এবং পরীক্ষিত ও লড়াকু সৈনিক। প্রচলিত রাজনৈতিক ধারায় থাকলেও লোভ লালসার গা ভাসাননি তিনি। তৃণমুল নেতাকর্মীদের সঙ্গে থেকে এখনও সাধারণ মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন তিনি।তিনি দলীয় কর্মসূচী সফলভাবে পালনে একধাপ এগিয়ে।
বিগত সালে বিএনপি-জামায়াতের ডাকা হরতাল ও অবরোধ ঠেকাতে মাঠে রেখেছেন অগ্রণী ভূমিকা। শুধু এখানেই তিনি ক্ষান্ত নন, গরীব-দুঃখী ও অসহায়দের পাশে আছেন।ইতিমধ্যে তিনি জনসেবার মাধ্যমে জয় করেছেন সাধারণ মানুষের আস্থা ও ভালোবাসা। এজন্যই তাকে জনগণ চায় চেয়ারম্যান হিসাবে। স্থানীয় নেতা- কর্মীরা বলেন, চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আলীম মন্ডল কে আমরা বিপদে-আপদে সবসময় কাছে পাই।যার ফলে তিনি ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জণে সক্ষম হয়েছেন। জনপ্রিয়তা, দলের প্রতি আস্থা, কর্মী বান্ধব নেতা ও সমাজ সেবক হিসেবে যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েই তিনি রাজনীতি শুরু করেছেন।তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী।তার এমন কিছু বিশেষ গুণাগুণ রয়েছে অন্যদের থেকে দলের নেতাকর্মীদের কাছে অনেক প্রিয় মোঃআলীম মন্ডল।
তার রাজনীতি বিশ্লেষণ করে দেখা যায় যে , নিজ কর্মদক্ষতার বলেই স্থানে জনপ্রিয়তার শীর্ষে তিনি।মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমাজ গড়ার লক্ষ্যে যার রাজনীতি।এনিয়ে নানা রকমের স্ট্যাটাস ফেসবুকে নেতাকর্মীদের।নেতাকর্মীরা বলেন, দুর্দিনে দলের পাশে থেকে সংগঠনকে শক্তিশালী করেছে এই নেতা। স্বচ্ছাধারার রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ততার জন্য সাগরকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হওয়া উচিৎ। নেতাকর্মীরা জানান, তিনি সব সময় সাধারণ মানুষের পাশে থাকেন। বিশেষ করে তরুণরা তাকে খুব ভালবাসে, একজন সৎ মানুষ হিসেবে তার কাছে ছোট বড় কোনো ভেদাভেদ নেই।আর এ কারণেই বড়, ছোট, ধনী দরিদ্র সবাই তাকে ১০ং সাগরকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে দেখতে চায়। এ ব্যাপারে একাধিক শীর্ষ নেতারা জানান, দলের জন্য নিবেদিত কর্মী যারা, দলের দুর্দিনে নেতা-কর্মীদের পাশে দাঁড়িয়েছে এবং সংগঠনকে শক্তিশালী করার কাজে অর্থ ও শ্রম ব্যয় করেছে তাদেকে এবার মূল্যায়ন করা হবে।
বিশেষ করে তরুণরা তাকে খুব ভালবাসে, একজন সৎ মানুষ হিসেবে তার কাছে ছোট বড় কোনো ভেদাভেদ নেই।তার রাজনৈতিক কর্মকান্ড এবং দলের জন্য তার ত্যাগের কারণে এবার চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায় জনগণ।তার সমর্থকরা বলেছেন, বিচক্ষণ রাজনীতির সংকটময় মুহূর্তে বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর।সততা ও ত্যাগের মহিমায় রাজনীতিসহ কর্মক্ষেত্রে গুণগত পরিবর্তনে তিনি থাকেন সোচ্চার। তিনি যুবসমাজের অহংকার। খোঁজ নিয়ে জানা গেছ, এলাকাবাসির অভিমত দলের প্রয়োজনে আমজনতার আকাংখার কথা মাথায় রেখে সকলকেই সাধ্যমত সহযোগিতা করে যাচ্ছে তিনি।
পাবনা-২ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব ফিরোজ কবিরের রাজনীতিতে তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এক মাএ সৎ ও যোগ্য প্রার্থী।তিনি তার একনিষ্ঠ রাজনৈতিক দক্ষতার জন্যই সবার কাছে আজ এত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। তার এই জনপ্রিয়তা এবং জনগণের ভালোবাসাকে কাজে লাগিয়ে জনগণের জন্য উন্নয়নের প্রত্যয় নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।তিনি দলের জন্য নিঃস্বার্থভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।তার এই একনিষ্ঠ রাজনৈতিক দক্ষতার জন্যই চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায় জনগণ। তার রাজনৈতিক জীবনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক হিসেবে একজন স্বচ্ছ রাজনৈতিক জীবন গড়ে তোলা।রাজনৈতিক অংঙ্গনে যার রয়েছে ক্লিন ইমেজ সেই সাথে ব্যাপার জনপ্রিয়তা।
পাবনা-২আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব ফিরোজ কবির এমপি ও উপজেলা চেয়ারম্যান শাহিনুজ্জামান শাহিন’র অত্যন্ত বিশ্বাস যোগ্য একজন কর্মী ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপোষহীন সংগ্রামী নেতা বাংলাদেশের রুপকার হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের নীতি ও আর্দশে উজ্জীবিত হয়ে পারিবারিক আ’লীগ পরিবারের সন্তান হিসাবে মুক্তচিন্তার মুক্তচিন্তার আলোকে বঙ্গবন্ধুর আর্দশকে লালিত করেন চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মোঃ আলীম মন্ডল ।
তিনি আওয়ামীলীগ পরিবারের একনিষ্ঠ কর্মী হয়ে রাজপথে লড়াই করেছন স্বৈরশাসকদের বিরুদ্ধে এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে।এছাড়া বিভিন্ন মিছিল মিটিংসহ আওমীলীগের সকল দলীয় কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভুমিকা পালন করেন। সর্বদা নিজেকে জনগণের সেবক হিসেবে নিয়োজিত রেখেছেন। এলাকার সাধারণ ও মেহনতি মানুষ তাদের সকল সুখে দুঃখে তাকে আশ্রয়স্থল মনে করে। সর্বদা রাজনীতি নিয়ে ব্যস্থ থাকার কারণে তৃণমূল মানুষের কাছে তিনি ইতিমধ্যে ২৪ ঘন্টার রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন।
এলাকাবাসীর কাছে তিনি শতভাগ আস্তাভাজন একজন মানুষ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছেন। এজন্যই তার প্রতি থাকা ভালবাসার টানেই এলাকার যেকোন কঠিন সমস্যার সঠিক সমাধানের জন্য বিভিন্ন স্থান থেকে মানুষজন ছুটে যান তার কাছে। সেখানে গেলে তৃণমূলের মানুষজন নিজেদের বিশ্বাসের সঠিক মূল্যায়নও পাই। মেহনতী মানুষকেই স্বরণে রাখেন মানুষ। সমাজের মেহনতী মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। সবসময় কাজ করেছে মানুষের জন্য। বর্তমানেও করছে এবং অনাগত দিনগুলোতেও কাজ করবে। আর সেই মেহনতি মানুষের অধিকার আদায়ের লক্ষ্য চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায় জনগণ । মানুষ বলছেন ‘মানবতার ফেরিওয়ালা’চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মোঃ আলীম মন্ডল । মানুষের জন্যই মানুষ, মানুষ মানেই মানবতা।মানবতার বাজারে মানুষের জন্য যে মানুষেরা ছুটে বেড়ায়, তারাই মানবতা৷ যাদের মানবতায় মানব সমাজে ফুটে উঠে মানবিক পরিচয়।
অসহায় বিপদগ্রস্থ মানুষের সেবা করাই যাদের ধর্ম তাদের মর্যাদা মানুষেরাই দিয়েছে যুগ যুগ ধরে৷যার মন মানুষের জন্য কাঁদে তাকে ঘীরেই বেঁচে থাকে অসংখ্য মানুষ। কারন তার ভালোবাসায় আশার আলো জ্বলতে থাকে যা অসংখ্য মানুষের মনকে উচ্ছ্বাসিত করে রাখে। আশাবাদী মানুষের বিশ্বস্ত সে মানুষ হলেন একজন মহৎ, উদার আর বড় মনের মানুষ। যার কাজই হলো পরোপকার করা। যার রাজনীতিই মানুষের জন্য,তার হৃদয়টাও মানুষের ভালোবাসায় পরিপূর্ণ৷ মানুষের মুখে মুখে শোনা যাচ্ছে মানবিক একজন একজন সফল নেতাকে চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায়। এবিষয়ে তিনি বলেন, আমি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে বুকে ধারণ করে অসহায় সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সেবা করে যাচ্ছি। এবং বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্ম নিয়ে জনগণের মাঝে আলোচনা করে যাচ্ছছেন তিনি।
সাগরকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে মোঃ আলীম মন্ডল -কে চায় সাধারণ জনগণ। সাগরকান্দি ইউনিয়নের জনগণ চান নিরীহ, সৎ ও যোগ্য একজন নেতা এবার সাগরকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হোক। কারণ যে-ই নেতাকে সবসময় জনগণের বিপদে আপদে চলে আসেন তাকেই এবার চেয়ারম্যান হিসেবে চায় জনগণ।
এবিষয়ে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মোঃ আলীম মন্ডল বলেন,আমি সারাজীবন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ লালন করে রাজনীতি করে আসছি। সাগরকান্দি ইউনিয়ন এর জনগণ যদি আমাকে চেয়ারম্যান হওয়ার সুযোগ করে দেয় তাহলে ইউনিয়নকে মডেল হিসাবে গড়ে তুলবো।
ইউনিয়নের আওয়ামীলীগের কয়েকজন নেতাকর্মীদের সাথে আলাপকালে উনারা বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে আমাদের একটাই দাবি আলীম মন্ডল -কে নৌকার মনোনয়ন দিয়ে সাগরকান্দি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করার সুযোগ দেয়া হোক। ইতোমধ্যে মোঃ আলীম মন্ডল আ’লীগের সিনিয়র নেতাদের নিকট দোয়া নিয়ে নির্বাচনী প্রচারনায় নেমেছেন।
তিনি বলেন, তৃনমুলকে মূল্যায়ন, তৃনমুলের উন্নয়ন ও সংগঠন শক্তিশালি,এলাকার উন্নয়নে তরুন যুবকদের নিয়ে কাজ করছি। আমি একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে আসন্ন সাগরকান্দি ইউনিয়ন নির্বাচনে নৌকার মনোনয়নের আশবাদি এবং দলীয় মনোনয়ন নিয়ে নির্বাচন করতে চাই। দল আমাকে মনোনয়ন দিলে নৌকার বিজয় নিশ্চিত হবে ইনসাআল্লাহ।জয়বাংলা জয়বঙ্গবন্ধু।
সংবাদটি শেয়ার করুন :
এ জাতীয় আরও খবর

পুরাতন খবর

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১
১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭৩০  
© All rights reserved © 2024 doorbin24.Com
Theme Customized By Shakil IT Park